উত্তরে রাজনগর ও বাঘবেড় ইউনিয়ন, দÿÿণে শেরপুর ও নকলা উপজেলা, পূর্বে যোগানিয়া ও বাঘবেড় ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে শেরপুর জেলা। ইউনিয়নের আয়তন ৩৭.৭৭ বর্গ মিটরি। ২০০১ সালের আদমশুমারী মতে ইউনিয়নের জনসংখ্যা ২৮,৮৬৯। ইউনিয়নে মোট জমির পরিমাণ ৩৭৭৯ হেক্টর। ৯৫ হেক্টর পাহাড়তলীর পললভূমি। শতকরা প্রায় ৫ ভাগ জমিতে বসতবাটি। ইউনিয়নটি ৬ টি মৌজা ও২৪টিছোট-বড় ২৪ টি গ্রাম নিয়ে গঠিত। উত্তর হতে দÿÿণে প্রসারিত কলসপাড় ইউনিয়ন ব্রিটিশ আমল থেকে শুরম্ন কওে পাকিস্থান আমলেও ১৯৫৯ পর্যমত্ম একটি সতন্ত্র ইউনিয়ন ছিল। ১৯৫৮ সনে তদানিমত্মন পাকিসত্মানে সামরিক আইন জারি হওয়ার পর ফিল্ড মার্শাল আইউব খান দেশে মৌলিক গণতন্ত্র চালু করলে নির্বাচনি এলাকা গঠন করে কাম্য সংখ্যা জনসংখ্যা না থাকায় কলসপাড় ইউনিয়নকে পাশের ইউনিয়ন বাঘবেড় ইউনিয়নের সংগে যুক্ত করা হয়। নামকরণ করা হয় বাঘবেড় কলসপাড় ইউনিয়ন। ১৯৫৯ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যমত্ম এ ব্যবস্থাই চালু ছিল। জনসং্যা বৃদ্ধি এবং প্রশাসনিক কারণে এক সরকারি প্রজ্ঞাপণ মূলে ইউনিয়নকে আলাদা করে দুটি ইউনিয়ন করা হয়। বর্তমান কলসপাড় ইউনিয়ন স্বতন্ত্র ভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ইউনিয়নের আদিবাসীদের প্রধান উপজীবীকা হলো কৃষি। কিছু সংখ্যক মৎসজীবী আছে। বিভিন্ন হাটে-বাজারে কিছু সংখ্যক লোক স্থায়ী এবং হকারী ব্যবসাও করেন। এছাড়া আছেন সরকারী কর্মচারী। অ-কৃষি শ্রমিক, রিক্সা, টেম্পু ও ঠেলাগাড়ির চালকের সংখ্যাও কম নয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস